কীভাবে যাবেনঃ
সদরঘাট থেকে রাঙাবালির লঞ্চে উঠে চরকাজল এ নামার পর ওখান থেকে ছোট লঞ্চে চর মন্তাজ যেয়ে ট্রলার ঠিক করে সোনারচর যেতে হবে।
পটুয়াখালীর গলাচিপা লঞ্চঘাট থেকে স্পিড বোটে সোনার চরে যেতে সময় লাগে মাত্র দেড় ঘণ্টা।
আবার কুয়াকাটা থেকেও সোনারচরে যাওয়া যেতে পারে। যেতে হবে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে। ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে সময় লাগবে ঘণ্টা তিনেক।
কোথায় থাকবেনঃ
সোনারচরে রাত কাটানোর মতো নিরাপদ আরামদায়ক কোন ব্যবস্থা এখনো গড়ে ওঠেনি। তবে প্রশাসনের উদ্যোগে পর্যটকদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ছোট্ট তিন কক্ষের একটি বাংলো। ইচ্ছে করলে রাতে সেখানে থাকতে পারেন। এছাড়া রয়েছে বন বিভাগের ক্যাম্প। সেখানে কিছুটা কষ্ট হলেও রয়েছে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা।
চাইলে সূর্যাস্ত দেখার পর ইঞ্জিন চালিত নৌকা বা ট্রলারে ৩০ মিনিটে চলে যেতে পারেন চরমোন্তাজে। সেখানে রয়েছে বন বিভাগ, বেসরকারি সংস্থা স্যাপ বাংলাদেশ ও মহিলা উন্নয়ন সমিতির ব্যবস্থাপনায় রাত যাপনের মতো মোটামুটি সুবিধাসম্পন্ন বাংলো। রয়েছে হোটেল। চরমোন্তাজে রাত কাটিয়ে সোনারচরের পাশেই মৌডুবী, জাহাজমারা, তুফানিয়া ও শিপচরসহ আরো কয়েকটি দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে।
খরচঃ
চর মন্তাজ থেকে সোনারচর যেতে ট্রলার ভাড়া পড়বে এক হাজার ৫০০ টাকা। শীতে গেলে আরো কম লাগবে।